পূর্ণেন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়– বীরভূম। আজ যা পশ্চিমবঙ্গের জেলা, তা একসময় ছিল একটি রাজ্য। আর রাজধানী ছিল রাজনগর। বীর শব্দের অর্থ প্রতাশালী, সাহসী যোদ্ধা। কিন্তু মুণ্ডারী অভিধান মতে, বীর অর্থ জঙ্গল। যদিও লোকিক ইতিহাসকারীদের বিশ্বাস এক ,সময় এখানে প্রতাপশালী বীর রাজারা রাজত্ব করেছেন, সেই থেকেই নাম হয়েছে বীরভূম। এই সূত্র ধরলে প্রথমেই …
Read More »কসাইখানা! হেরিটেজ আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে ভাঙা হল ৫০০ বছরের পুরনো মন্দির
অর্বিট ডেস্ক ভারতের অন্য রাজ্যের তুলনায় পশ্চিমবঙ্গে পুরনো স্থাপত্য তুলনায় অনেক কম। যাও রয়েছে, প্রশাসনিক অবহেলা আর রাজনৈতিক নেতানেত্রীদের ঔদাসিন্যে হারাতে বসেছে বাংলার প্রাচীন শিল্প স্থাপত্য। অতি সম্প্রতি নির্বিচারে ভেঙে ফেলা হল, একটি প্রচীন শিবমন্দির। ঘটনাটি ঘটেছে, পূর্ব বর্ধমানের খণ্ডঘোষ ব্লকের গোপালবেড়া গ্রামে। বহরমপুরের একটি সংগঠন ইতিহাস ও সংস্কৃতি গবেষণা …
Read More »‘ইলে দা মরচে’ বাংলার কালো অধ্যায়ে জলদস্যুদের এক ভয়ঙ্কর দ্বীপের কথা
পূর্ণেন্দু ব্যানার্জি– হুগলি নদী যেখানে বঙ্গপসাগরে মিশেছে, তার দক্ষিণে প্রায় ২০ নটিক্যাল মাইল দূরে একটি দ্বীপ ছিল, ইলে দা মরচে। বাংলায় তর্জমা করলে দাঁড়ায় মৃত্যু দ্বীপ। দ্বীপটি ছিল অনেকটা নাঙলের আকৃতির। মাপ ছিল ১০ বর্গ কিলোমিটার। আর আমি যে সময়টার কথা বলছি, সেটা ১৫২৮ থেকে ১৬৩২ এর মধ্যে। তবে এই …
Read More »বাংলার প্রথম প্রাচীন জলপথবন্দর আজ স্মৃতির অতলে- খেজুরি
পূর্ণেন্দু ব্যানার্জি–কলকাতা শহরের দক্ষিণে হুগলি নদীর প্রবাহকে মোটামুটি চারটি স্তরে ভাগ করা যায়। ফোর্ট উইলিয়ম থেকে উলুবেড়িয়া পর্যন্ত প্রায় ২০ মাইল নদীর প্রবাহ দক্ষিণ পশ্চিমমুখী। উলুবেড়িয়া থেকে তার পরবর্তী ২০ মাইল নদী দক্ষিণ মুখী। এখানেই হুগলি পয়েন্ট। হুগলি পয়েন্ট থেকে অর্ধবৃত্তাকারে প্রায় ২৫ মাইল ব্যাপী নদী প্রবাহের মধ্যে ডায়মন্ড হারবার। …
Read More »